ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু হয় নতুন এক বাংলাদেশের। এ বাংলাদেশ গড়তে কাজ করেছেন জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের ছাত্র-জনতা। অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীদের নতুন রাজনৈতিক দল নিয়ে এখন আলোচনা তুঙ্গে। আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতেই আসতে পারে নতুন এ রাজনৈতিক দলের ঘোষণা।
জানা গেছে, এ লক্ষে সারা দেশে ২৫০ টির বেশি থানা–উপজেলায় কমিটি দিয়েছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। নতুন এ রাজনৈতিক দলের নাম আহ্বান করেছেন শিক্ষার্থীরা।
এরই অংশ হিসেবে শতাধিক নাম জমা পড়েছে। একই নাম দিয়েছেন অনেকে। সব নামই ইংরেজি। জাতীয় নাগরিক কমিটির একাধিক নেতা এসব তথ্য গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমাদের নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ফেব্রুয়ারিতে আসবে, আমাদের কাজ চলছে।’
প্রস্তাবিত নামগুলোর মধ্যে রয়েছে—পিপলস রেভুলেশন পার্টি (পিআরপি), পিপল’স পাওয়ার পার্টি (পিপিপি), ইউনাইটেড রেভুলেশন পার্টি (ইউআরপি), ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি (ইউএনপি), ইউনাইটেড পিপল’স পার্টি (ইউপিপি), বাংলাদেশ ইউনাইটেড সিটিজেনস পার্টি, ইকুয়ালিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউডিপি), ইকুয়ালিটি অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি (ইজেপি), জাস্টিস অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট পার্টি (জেডিপি), জুলাই স্পিরিট পার্টি (জেএসপি), জুলাই রেভুলেশন পার্টি (জেআরপি), সিভিক ডেমোক্রেটিক পার্টি (সিডিপি), রেভুলোশনারি পিপল’স পার্টি (আরপিপি), ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি (ইউডিপি), জাস্টিস অ্যান্ড ডেমোক্রেটিক পার্টি (জেডিপি), ডেমোক্রেটিক পিপলস পার্টি (ডিপিপি), প্রগ্রেসিভ ডেমোক্রেটিক পার্টি (পিডিপি), স্টেট রিকনস্ট্রাকশন পার্টি (এসআরপি), বাংলাদেশ রিকনস্ট্রাকশন পার্টি (বিআরপি), ন্যাশনাল ইউনিফিকেশন পার্টি (এনইউপি), পিপলস মুভমেন্ট পার্টি (পিএমপি), প্যাট্রিয়রটিক পিপল’স মুভমেন্ট পার্টি (পিপিএম), বাংলাদেশ ব্রাদারহুড পার্টি (বিবিপি), বাংলাদেশ সিভিক ডিমান্ড পার্টি (বিসিডিপি) ইত্যাদি।