29 C
Dhaka
Thursday, February 20, 2025

সেতু ভেঙে বিয়ের মাইক্রোবাস খালে, নিহত ১০

বরগুনার আমতলীতে সেতু ভেঙে মাইক্রোবাস খালে পড়ে ১০ বরযাত্রী নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

শনিবার (২২ জুন) দুপুরে আমতলী উপজেলার ৫নং চওয়া ইউনিয়ন এবং ৪নং হলদিয়া ইউনিয়নের মাঝামাঝি হলদিয়া ব্রিজ ভেঙে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিস্তারিত আসছে…

আরও পড়ুনঃ এক বাড়িতে মিলাদ আরেক বাড়িতে বিয়ে, সংঘর্ষে কনেসহ হাসপাতালে ভর্তি ১০

এবার লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় বিয়ের অনুষ্ঠানে উচ্চ শব্দে গান বাজাতে নিষেধ করা নিয়ে সংঘর্ষে কনেসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বিকেলে উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের রমনীগঞ্জ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আরও পড়ুনঃ  যশোরে ‘হানি ট্রাপ’ ব্যবহার করে অর্থ আদায়*কারী চক্রের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার

আহতরা হলেন— উপজেলার বড়খাতা রমনীগঞ্জ এলাকার আব্দুর রহমান (৪৫), তার স্ত্রী সাহিনা আক্তার সাইনা (৪০), তার মেয়ে বিয়ের কনে রুমানা আক্তার লিমা (১৯), ছেলে সাকিল (২২), সাইদের স্ত্রী হালিমা বেগম এবং অপর পক্ষে একই এলাকার আমির আলী (৫৫), রুহুল আমিন (২০), সাইফুল ইসলাম (১৪) ও নজরুল ইসলাম।

এদিকে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, রুমানা আক্তার লিমার বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা চলছিল নিজ বাড়িতে। পাশে আমির আলীর বাড়িতে চলছিল মিলাদ মাহফিল। বিয়ের অনুষ্ঠানে উচ্চ শব্দে গান বাজানোর কারণে মিলাদে বিঘ্ন ঘটে। এ কারণে সাময়িক সময়ের জন্য বিয়ে বাড়ির গান থামাতে বলা হয়।

আরও পড়ুনঃ  ‘প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে করো করো এই লাশটি দরকার ছিল’

কিন্তু তারা শব্দ না কমিয়ে উল্টো বাড়িয়ে দিলে প্রথমে এ নিয়ে বিতর্ক ও পরে সংঘর্ষে জড়ায় উভয় পক্ষ। এতে বিয়ের অনুষ্ঠানের কনেসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে হাতীবান্ধা থানা পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে আহতদের উদ্ধার করে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

এদিকে আহত কনে রুমানা আক্তার লিমা বলেন, আব্দুর রহমানের ছেলে এসে ভাইকে মারধর করে। একে একে তারা এসে বিয়ে বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। খাবার সব নষ্ট করেছে তারা। আমির আলী বলেন, মিলাদের কারণে তাদের সাউন্ড কমাতে বলা হলে তারা উল্টো বাড়িয়ে দেয় এবং গালমন্দ করে। এ নিয়ে তারাই আমাদের ওপর হামলা চালিয়ে ৫ জনকে জখম করেছে।

আরও পড়ুনঃ  এইমাত্র পাওয়া : বিমান বি’ধ্ব’স্ত, ভেতরে থাকা সকলের মৃ*ত্যু

এদিকে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা মেডিকেল অফিসার ড. আল আকসা বলেন, আহতদের ১০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সকলে শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।

এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, খবর পাওয়া মাত্র অফিসার পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপনার মতামত লিখুন:
সর্বশেষ সংবাদ
জনপ্রিয় সংবাদ