২৭ সেপ্টেম্বর, ইসরাইলি হামলায় হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরাল্লাহ নিহত হন।
অক্টোবরের ১ তারিখ, নাসরাল্লাহ ও হানিয়েহ হত্যার প্রতিশোধ নিতে ইরান ইসরাইলের বিরুদ্ধে ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।
– নতুন হামাস প্রধানের মৃত্যু –
১৬ অক্টোবর, নতুন হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার গাজার দক্ষিণে নিহত হন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলার পরিকল্পনায় তার নাম জড়িত।
২৬ অক্টোবর, ইসরাইল ইরানে সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়।
১৪ নভেম্বর, জাতিসঙ্ঘ বিশেষ কমিটি গাজায় ইসরাইলের কার্যক্রমকে ‘গণহত্যার বৈশিষ্ট্যযুক্ত’ বলে উল্লেখ করে।
– নতুন যুদ্ধবিরতি –
১৯ জানুয়ারি, ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে বহু প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। প্রথম ধাপে ৩৩ জন ‘জিম্মি’ মুক্তি পাবে এবং ইসরাইলের কারাগারে থাকা প্রায় ১ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেয়া হবে।
কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় গাজা উপত্যকার ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনিরা তাদের ঘরে ফিরতে শুরু করে।
সূত্র : এএফপি